উচ্চ ফলনশীল শষ্য

ড্রাগন ফলের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা, উচ্চ আয়, পল্লী অঞ্চলে দারিদ্র বিমোচন, বেকার সমস্যা সমাধান ও পুস্টি যোগানে অদ্বিতীয়। Economic potential of Dragon fruits, very high income generation, eradication of poverty in the rural areas l, and supply of nutritions.

বহু রকম বলতে গেলে অসংখ্য ফল বা ফসল আছে যে সব চাষের মাধ্যমে এদেশের মানুষের আয় অসম্ভব বৃদ্ধি পাবে। বলতে গেলে Unbelievable বা অবিশ্বাস্য রকমভাবে মানুষের আয় বৃদ্ধি করতে পারবে।

আমরা Dragon, Avocados, Longan, Persimmon, Loquat, Pomelo, Grapefruit, Oranges, Special mangoes, Special jackfruit, Special bananas, special guava, Hybrid coffee. MD2 pineapple, আরও বহুরকম দামি ফসলের বানিজ্যিক চাষের জন্য সহজেই সব কিছু করে দিতে পারি। এসব চারা চিন ভিয়েতনাম বা ভারত হতে আমদানী করা। চাষের ব্যপারে সব রকম সহোযোগিতা আমরা করে থাকি।

যত ফসল আছে তার মধ্যে ড্রাগন ফলের বানিজ্যিক চাষের মাধ্যমে মানুষের সব থেকে বেশি লাভ হবে। কারন দ্রুত ফলন হয়, একবছর বা তারও কমেও ফলন শুরু, বছরে ৬-৭ বা ৮ মাস ফলন হয়ে থাকে। জাত ও চাষের দক্ষতার উপর এর ফলন ৬-৭ টন হতে ১২-১৪ টন হতে পারে একরে। দাম কমে গেলেও আয় হবে প্রচুর। এর মাধ্যমে অসংখ্য লোকের কর্মসংস্থান হবে, ড্রাগনের পুস্টিমান অতুলনীয়। নিয়োমিত ড্রাগন ফল খেলে ডায়াবেটিক হবে না, এন্টিক্যান্সারাস বা ক্যানসার হবে না।

সকলকে এসব ফসলের বানিজি্যক চাষে এগিয়ে আসার জন্য আমরা অনুরোধ করছি। নিজে লাভবান হউন এবং দেশের লোককে সহায়তা করুন।

আমে ফিরতে পারে আমজনতার সৌভাগ্য। একটু চেষ্টা করলে আম চাষেই ফিরবে আপনার আর অসংখ্য মানুষের ভাগ্য। Fortune through mango cultivation.  But you have to take smart and intelligent decisions.

পানি বা যে oxygen না হলে আমাদের এক মুহূর্ত চলে না, সেই পানি বা oxygen কিন্তু আমরা কিনি না। কারণ free পাওয়া যাই। যে জিনিস ফ্রি পাওয়া যাই মানুষ তা কিনবে না।

তাই আপনাকে চিন্তা ভাবনা করে এমন আম চাষ করে হবে তা যেন অসময়ে, সকলের আগে, বা সকলের শেষে পাকে। আবার season এ পাকলেও তা হতে হবে সবদিক হতে অসাধারণ বা extraordinary.

আমরা এরকম অনেক জাতের আম আপনাকে দিতে পারি। যেমন, কেইট, Yuwen, JinHuang, Guiqi or Green ম্যাংগো, Guifei, তাইনুং, প্লাম ম্যাংগো, Seedless, ওর চিলি ম্যাংগো।

এসব আম হবে এদেশে ব্যবসার জন্য খুব ভালো পণ্য। যেমন জিন হুয়াঙ আম বছরের যে কোনো সময়ে ফলন হবে, ১ কেজি ওজন আর রপ্তানি উপযোগ্য। আমরা সারা বিশ্বের সব থেকে সেরা বাণিজ্যিক জাতের আমের চারা আর সেসব জাত উন্নত পদ্ধতিতে চাষের কলা কৌশল শিখতে সহায়তা করব। Industrial mango varieties, mango processing, mango and other fruits chips production এর জন্যও সহায়তা করবো।

Please come and join with us to make yourself prosperous, and help to enhance the economic activities of the country.

বর্তমান সরকার, স্বয়ং দেশের প্রধান মন্ত্রী চান দেশের ১ ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদী পড়ে না থাকে। সব জমিই যেন চাষের আওতায় আসে। যে দেশে বিপুল জনসংখ্যা, সে তুলনায় দেশের আয়তন বা চাষের জমি খুবই অপ্রতুল। খুবই যুক্তিসংগত, যেন দেশের  কোন জমিই অনাবাদী না থাকে, সব জমিই চাষের আওতায় চলে আসে। যে দেশে প্রতি বছর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের খাদ্যপন্য / কৃষিপন্য বিদেশ হতে আমদানী করা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডাটা অনুযায়ী কেবলমাত্র ফল আমদানী হয় ৩-৪ বিরিয়ন ডলারের কমপক্ষে, পেয়াজ, রসুন, মশলা, চা কফিসহ আরও কৃষিপন্য নিয়ে মোট কত বিলিয়ন ডলারের সে হিসাব জানা নেই। যেখানে কৃষি পন্যের এত চাহিদা, উপরন্ত বেশি চাষ হলে আমদানীর পরিবর্তে রপ্তানী করা যাবে।

সেখানে নিজেদের দেশের উর্বর জমি অনাবাদি পড়ে থাকা একেবারেই অযৌক্তিক। যে দেশের জলবায়ু, সাব-ট্রপিক্যাল বা নাতিশীতোষ্নো, যেখানে প্রায় সব ফসলই, বিশেষকরে আমদানী করা সব ফসলই সারা বছর চাষ করা যাবে সহজে। সারা বিশ্বে যে সব ফসলের দাম আর চাহিদা অতিরিক্ত সে সব ফসল খুব সহজেই চাষ করা যাবে। কিন্তু বাস্তবতা কি বলে?

বাস্তবতা হচ্ছে দেশে কত উর্বর জমি যে পড়ে আছে অনাবাদী হয়ে তার শেষ নেই। কেবলমাত্র তিনটি পার্বত্য জেলাতে সরকারীভাবে রাবার চাষের জন্য লীজ দেওয়া ৩২,০০০ একর জমির সবই পড়ে আছে বছরের পর বছর, যা ৩০-৪০ ধরে। এসব জমি লীজ নিয়ে রাবার চাষ শুরু করার পর বিশ্বে রাবারের দাম পড়ে গেলে আর কেহ রাবার চাষ করে না। রোপন করা রাবারের কোন যত্ন করে না, মাত্র ১০-২০% জমিতে রাবার রোপন করেছিল, সব জমিই এখন পরিত্যাক্ত। তাও যুগ যুগ ধরে, এসব জমিতে কোন দামী ফসল চাষ করা যাবে না তা বলা কঠিন। Our government officials didn’t allow to cultivate anything but rubber, সে লাভ হলো না লস হলো ওসব দেখার দায়িত্ব তাদের না।

এখানে কফি, কাজু, গোলমরিচ, অ্যাভোকেডো, উন্নত আম, দামী কাঠাল, দামী MD2 pineapple, (সারা বিশ্বে এর চাহিদা, দাম তিনগুন বেশি) সব রকমের সাইট্রাস (কমলা বহুরকম, পোমেলো, গ্রেপফ্রট, লেমন), কাস্টার্ড আপেল, ট্রপিক্যাল আপেল, নাসপাতি, উন্নত আংগুর সহ কত কিছু চাষ করে দেশে বিদেশে বিক্রী করা যাবে তার শেষ নেই। দামী কাঠের গাছ পাউলোনিয়া হবে এখানে, দেশে বিদেশে যার প্রচুর চাহিদা, এই কাঠকে বলে Aluminium of Timber. কিন্ত বাস্তবতা হচ্ছে এখানে সব জমিই পড়ে আছে। আর যে সব জমি ব্যক্তিগত সে সব পড়ে আছে, না হয় আদিম যুগেরমত আদিবাসীরা আজও ঝুম চাষ করছে। যে সব সস্তা পন্য উৎপাদন করে তা পিঠে করে বয়ে নিয়ে এসে বাজারে বিক্রী করে।

তিনটি পার্বত্য জেলার সব পাহাড় আর টিলা অনাবাদী উলঙ্গ হয়ে পড়ে আছে যুগ যুগ। চিটাগাং, কক্সবাজার বা সিলেটের সবটিলা আর পাহাড় ন্যাংটা, কোথাও কোন ফসল নেই। ঢাকার পাশে গাজীপুর বা টাংগাইলের যে কোন উপজেলাতে যান এমন কোন বাড়ী নেই যে বাড়ীতে ১-২ বিঘা হতে একরের পর একর জমি হয় পড়ে আছে নয়তো একেবারেই তুচ্ছ গাছপালা আছে যার থেকে কোন আয় হয় না সারা বছর।

চিটাগাং এর ফটিকছড়ি উপজেলা আর শিংগাপুরের আয়তন প্রায় সমান ৭৫০ বর্গ কি: মি:, শিংগাপুরে বসবাস করে ৫৫ লাখ লোক যার সকলেই ধনী আর ফটিকছড়ি উপজেলাতে বলবাস করে ৪.৫ লাখ লোক যার বেশিরভাগ লোকই দরীদ্র, ফটিকছড়ীর সব জমিই অনাবাদী হয়ে পড়ে আছে।

ভোলার আয়তন ৩৭০০ বর্গ কি: মি: এর বেশি যা শিংগাপুর আর হংকং এর মিলিত আয়তন ১৮০০ বর্গ কি: মি: এর দুগুন থেকেও বেশি। ভোলার জনসংখ্যা ২০ লাখ সকলেই দরীদ্র আর ঐ দুটি দেশে বসবাস করে প্রায় ১ কেটি ৪০ লাখ লোক, বিশ্বে সব থেকে ধনী। ভোলাতে আরও ১ কোটি লোক পাঠালেও জনসংখ্যা হবে সিংগাপুর আর হংকং এর অর্ধেক।

তিনটি পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ী, বান্দরবন, আর রাংগামাটির আয়তন ১৩,৩৩৪ বর্গ কি:মি: লোকসংখ্যা মাত্র ১৫ লাখ, এই তিনটি জেলার উর্বর পাহাড়ী জমি যা সবদামী ফসল চাষের উপযোগী সব পতিত হয়ে পড়ে আছে। এখানে যে সম্পদ আছে তা ভালভাবে কাজে লাগালে যে জনসংখ্যা আছে তার ৫/১০ গুন বেশি হলেও কোন সমস্যা হবে না।

ইসরাইলের আয়তন ২২১৪৫ sqm, population 9.364 millions (2021), সে দেশে বৃস্টি হয়না, মাটিও নেই সবই পাথুরে আর মরুভুমির মত, সাগরের নোনাপানি শোধন করে সেচ দিয়ে ফসল ফলিয়ে বহু দেশে রপ্তানী করে। তাদের ফসল বিশ্ব সেরা, তাদের গরু ৪০ লিটারের নিচে দুধ দিলে তারা পুষে না।

সাতক্ষিরা উপজেলার মোট আয়তন ৩৭০০ বর্গ কি:মি:, যা শিঙ্গাপুর হংকং এর মিলিত আয়তনের ডাবল, লোকসংখ্যা মাত্র ২০ লাখ। এখানকার মাত্র একটি উপজেলা শ্যামনগর ১৯০০ বর্গ কিলোমিটার, এর যে কোন দুটি উপজেলার আয়তন শিংগাপুর বা হংকং এর সমান, জনসংখ্যা মাত্র ৬-৭ লাখ। জমি সবই উর্বর, তারপরও সব মানুষ দরীদ্র।

 

HOW TO TAKE CARE OF CROPS? কিভাবে ফসলের যত্ন করতে হয়??

Many peoples ask me. বহু লোক আমাকে প্রশ্ন করে কিভাবে ফসলের যত্ন করতে হয়? If you ask any of our farmers. Extension workers or Even our Agricultural Scientific Officers, most will fall to answer correctly. Why? Because, in real sense, they didn’t learn it properly. Why? Answer is nobody can teach anybody if one doesn’t learn it intentionally.

যদি কাউকে প্রশ্ন করা হয় ফসলের যত্ন করতে হয় কিভাবে? এদেশের সিংহভাগ মানুষ তার সঠিক উত্তর দিতে পারবে না। কৃষি সম্প্রসারন কর্মি, এমনকি কোন কৃষি বিজ্ঞানীও তার সঠিক উত্তর দিতে পারবে না। কারন কি? কারন হচ্ছে কেহ কাউকে জোর করে কিছু শিখাতে পারবে না। যদি সে নিজের থেকে ইচ্ছাকৃত ভাবে না শিখে।

জাপানী কৃষকেরা আমাদের যে কোন বিজ্ঞানী বা কৃষি কর্মকর্তার থেকে ফসল সংক্রান্ত যে কোন বিষয়েই অনেক কিছু বেশি আর সঠিক জানে। যেমন আমাদের দেশের যে কোন ডাক্তার যে কেবলমাত্র MBBS পাশ করে ভাষা ভাষা জেনে সারাজীবন চিকিৎসা করছে আর রুগীর কথামত বা রুগীকে খুশি করার জন্য দুজনে মিলে ঔষধ ঠিক করে। তেমনই আমাদের দেশের সিংহভাগ কৃষক আর কৃষিবিভাগের সকলেই দেশ জুড়ে ভুল করছে। জাপানীদের ধান বা সব্জী বা ফুল বা ফল চাষ সবই ছবির মত। প্রতিটি কৃষক তার যে কেন ফসল কিভাবে চাষ করবে, কি কি সার দিতে হবে, কোন রোগ বা কোন পোকা লাগলে কি কি করতে হবে তার সবই সঠিকভাবে জানে। আর না জানলে বা কোন নুতন সমস্যা হলে কোথায় থেকে জানতে হবে তার জন্য আছে সুনির্দিস্ট ব্যবস্থা। সেটি কি? জাপানে আমাদের দেশের মত সরকারের কোন কৃষি সম্প্রসারন বিভাগ নাই। তাহলে কি আছে? আছে ৪৭ টি জেলা বা কেন এর গভর্নরের কৃষি বিভাগ। যেখানে ফসল, পশুপাখি আর মাছ সংক্রান্ত সব কর্মকর্তা। যারা আসলে সকলেই বিজ্ঞানী কিন্তু খাতালমে না বাস্তবে। তারা প্রত্যকেই নিজ নিজ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। তারা তার জেলার প্রতিটি কৃষকের সমস্যার সঠিক সমাধান দিতে পারে।

Contact Details

Address

54/B, Dhalpur Lichu Bagan, Jatrabari, Dhaka-1204

Address

54/B, Dhalpur Lichu Bagan, Jatrabari, Dhaka-1204

Address

54/B, Dhalpur Lichu Bagan, Jatrabari, Dhaka-1204

Scroll to Top