মৎস ও সবজি চাষ

বারোমাসি সবজি তালিকা – ছয় ঋতুর দেশ হিসাবে পরিচিত আমাদের এই দেশ। ঋতু বৈচিত্রের কারনে এ দেশের মাটিতে ফলে নানা রকম ফল ও সবজি। আর আমাদের দেশের কৃষির মৌসুম তিনটি- খরিফ-১, খরিফ-২ ও রবি। উৎপাদনের ওপর ভিত্তি করে যদিও কৃষি মৌসুমকে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে, কিন্তু ভৌগোলিক অবস্থান, আবহাওয়া, জলবায়ু এবং আমাদের প্রয়োজনের তাগিদে প্রতি মাসের প্রতিটি দিনই কিছু না কিছু কৃষি কাজ করতে হয়।

কিভাবে সবজি চাষ করবেন?

বৈশাখ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

বৈশাখ (মধ্য এপ্রিল-মধ্য মে):

  • লালশাক, গিমাকলমি, ডাটা, পাতাপেঁয়াজ, পাটশাক, বেগুন, মরিচ, আদা, হলুদ, ঢেঁড়স বীজ বপনের উত্তম সময়।
  • সঙ্গে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চারা রোপণ করা যায়।
  • মিষ্টিকুমড়া, করলা, ধুন্দুল, ঝিঙা, চিচিংগা, চালকুমড়া, শসার মাচা তৈরি, চারা উৎপাদন করতে হবে।
  • কুমড়া জাতীয় সবজির পোকা মাকড় দমনের ব্যবস্থা ও সেচ প্রদান করতে হবে।
  • খরিফ-১ মৌসুমের সবজির বীজবপন, চারা রোপণ করতে হবে, ডাটা, পুঁইশাক, লালশাক, বরবটি ফসল সংগ্রহ করতে হবে।
  • খরিফ-২ সবজির বেড ও চারা তৈরি করতে হবে। কচি শজিনা, তরমুজ, বাঙ্গি সংগ্রহ করতে হবে।
  • ফল চাষের স্থান নির্বাচন, উন্নতজাতের ফলের চারা বা কলম সংগ্রহ, পুরনো ফলগাছে সুষম সার প্রয়োগ ও ফলন্ত গাছে সেচ প্রদান করতে হবে।

জ্যৈষ্ঠ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

জ্যৈষ্ঠ (মধ্য মে-মধ্য জুন):

  • আগে বীজতলায় বপনকৃত খরিফ-২ এর সবজির চারা রোপণ, সেচ ও সার প্রয়োগ ও পরিচর্যা করতে হবে।
  • শজিনা সংগ্রহ করতে হবে এবং গ্রীষ্মকালীন টমেটোর চারা রোপণ ও পরিচর্যা করতে হবে।
  • ঝিঙা, চিচিংগা, ধুন্দুল, পটল, কাকরোল সংগ্রহ ও পোকামাকড় দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
  • নাবীকুমড়া জাতীয় ফসলের মাচা তৈরি, সেচ ও সার প্রয়োগ করতে হবে।
  • ফলের চারা রোপণের গর্ত প্রস্তুত ও বয়স্ক ফল গাছে সুষম সার প্রয়োগ, ফলন্ত গাছের ফল সংগ্রহ এবং বাজারজাতকরণের ব্যবস্থা করতে হবে।

আষাঢ় মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

আষাঢ় (মধ্য জুন-মধ্য জুলাই):

  • গ্রীষ্মকালীন বেগুন, টমেটো, কঁাচা মরিচের পরিচর্যা, শিমের বীজবপন, কুমড়া জাতীয় সবজির পোকামাকড়, রোগবালাই দমন করতে হবে।
  • আগে লাগানো বেগুন, টমেটো ও ঢেঁড়সের বাগান থেকে ফসল সংগ্রহ করতে হবে।
  • খরিফ-২ সবজির চারা রোপণ ও পরিচর্যা, সেচ, সার প্রয়োগ করতে হবে।
  • ফলসহ ওষুধি গাছের চারা বা কলম রোপণ, খুঁটি দিয়ে চারা বেঁধে দেয়া, খাঁচা বা বেড়া দেয়া ও ফলগাছে সুষম সার প্রয়োগ করতে হবে।

শ্রাবন মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

শ্রাবণ (মধ্য জুলাই-মধ্য আগস্ট):

  • আগাম রবি সবজি যেমন বাঁধাকপি, ফলকপি, লাউ, টমেটো, বেগুনের বীজতলা তৈরি, বীজবপন শুরু করা যেতে পারে।
  • খরিফ-২ এর সবজি উঠানো ও পোকামাকড় দমন করতে হবে।
  • শিমের বীজবপন, লালশাক ও পালংশাকের বীজবপন করতে হবে।
  • রোপণকৃত ফলের চারার পরিচর্যা, উন্নত চারা/কলম রোপণ, খুঁটি দেয়া, খাঁচি বা বেড়া দেয়া, ফলন্ত গাছের ফল সংগ্রহ করতে হবে।

ভাদ্র মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

ভাদ্র (মধ্য আগস্ট-মধ্য সেপ্টেম্বর):

  • আগাম রবি সবজি বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপি, ফুলকপি, টমাটো, বেগুন, কুমড়া, লাউয়ের জমি তৈরি, চারা রোপণ, সার প্রয়োগ ইত্যাদি করতে হবে।
  • মধ্যম ও নাবী রবি সবজির বীজতলা তৈরি, বীজবপন করতে হবে।
  • নাবী খরিফ-২ সবজি সংগ্রহ, বীজ সংরক্ষণ করতে হবে।
  • আগে লাগানো ফলের চারার পরিচর্যাসহ ফলের উন্নত চারা বা কলম লাগানো, খুঁটি দেয়া, বেড়া দিয়ে চারাগাছ সংরক্ষণ, ফল সংগ্রহের পর গাছের অঙ্গ ছাটাই করতে হবে।

আশ্বিন মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

আশ্বিন (মধ্য সেপ্টেম্বর-মধ্য অক্টোবর):

  • আগাম রবি সবজির চারা রোপণ, চারার যত্ন, সেচ, সার প্রয়োগ, বালাই দমনসহ নাবী রবি সবজির বীজতলা তৈরি, বীজবপন, আগাম টমেটো, বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপির আগাছা দমন করতে হবে।
  • শিম, লাউ, বরবটির মাচা তৈরি ও পরিচর্যা করতে হবে।
  • রসুন, পেঁয়াজের বীজবপন, আলু লাগাতে হবে।
  • ফল গাছের গোড়ায় মাটি দেয়া, আগাছা পরিষ্কার ও সার প্রয়োগ করতে হবে।

কার্তিক মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

কার্তিক (মধ্য অক্টোবর-মধ্য নভেম্বর):

  • আলুর কেইল বাঁধা ও আগাম রবি সবজির পরিচর্যা ও সংগ্রহ করতে হবে।
  • মধ্যম রবি সবজি পরিচর্যা, সার প্রয়োগ ও সেচ প্রদান করতে হবে।
  • নাবী রবি সবজির চারা উৎপাদন, জমি তৈরি এবং চারা লাগানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
  • বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপির গোড়া বাঁধা ও আগাছা পরিষ্কার করতে হবে।
  • মরিচের বীজবপন ও চারা রোপণ করতে হবে।
  • ফলগাছের পরিচর্যা, সার প্রয়োগ না করে থাকলে সার ব্যবহার ও মালচিং করে মাটিতে রস সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।

অগ্রাহায়ণ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

অগ্রহায়ণ (মধ্য নভেম্বর-মধ্য ডিসেম্বর):

  • মিষ্টি আলুর লতা রোপণ, পূর্বে রোপণকৃত লতার পরিচর্যা, পেঁয়াজ, রসুন ও মরিচের চারা রোপণ, আলুর জমিতে সার প্রয়োগ, সেচ প্রদান ইত্যাদি করতে হবে।
  • অন্যান্য রবি ফসল যেমন ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, বেগুন, ওলকপি, শালগমের চারার যত্ন, সার প্রয়োগ, সেচ প্রদান, আগাছা পরিষ্কার ও সবজি সংগ্রহ করতে হবে।
  • ফল গাছের মালচিং এবং পরিমিত সার প্রয়োগ করতে হবে।

পৌষ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

পৌষ (মধ্য ডিসেম্বর-মধ্য জানুয়ারি):

  • আগাম ও মধ্যম রবি সবজির পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন এবং সবজি সংগ্রহ করতে হবে।
  • নাবী রবি সবজির পরিচর্যা, ফলগাছের পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন এবং অন্যান্য পরিচর্যা করতে হবে।
  • যারা বাণিজ্যিকভাবে মৌসুমি ফুলে চাষ করতে চান তাদের এ সময় ফুলগাছের বেশি করে যত্ন নিতে হবে বিশেষ করে সারের উপরি প্রয়োগ করতে হবে।

মাঘ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

মাঘ (মধ্য জানুয়ারি-মধ্য ফেব্রম্নয়ারি):

  • আলু, পেঁয়াজ, রসুনের গোড়ায় মাটি তুলে দেয়া, সেচ, সার প্রয়োগ, টমেটোর ডাল ও ফল ছাটা, মধ্যম ও নাবী রবি সবজির সেচ, সার, গোড়াবাঁধা, মাচা দেয়া এবং আগাম খরিফ-১ সবজির বীজতলা তৈরি বা মাদা তৈরি বা বীজবপন করতে হবে।
  • বীজতলায় চারা উৎপাদনে বেশি সচেতন হতে হবে। কেননা, সুস্থ-সবল রোগমুক্ত চারা রোপণ করতে পারলে পরবর্তী সময়ে অনায়াসে ভালো ফসল বা ফলন আশা করা যায়।
  • ফলগাছের পোকামাকড়, রোগাবালাই দমন ও অন্যান্য পরিচর্যা করতে হবে।

ফাগুন মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

ফাগুন (মধ্য ফেব্রম্নয়ারি-মধ্য মার্চ):

  • নাবী খরিফ-১ সবজির বীজতলা তৈরি, মাদা তৈরি, বীজবপন, ঢেঁড়স, ডাটা লালশাকের বীজবপন করতে হবে।
  • আগাম খরিফ-১ সবজির চারা উৎপাদন ও মূল জমি তৈরি, সার প্রয়োগ ও রোপণ করতে হবে।
  • আলু, মিষ্টিআলু সংগ্রহ, রবি সবজির বীজ সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বাগানের অন্যান্য ফসলের পরিচর্যা করতে হবে।
  • আলু সংরক্ষণে বেশি যত্নবান হোন। এ ক্ষেত্রে জমিতে আলু গাছের বয়স ৯০ দিন হলে মাটির সমান করে সমুদয় গাছ কেটে গর্তে আবর্জনা সার তৈরি করুন।
  • এভাবে মাটির নিচে ১০ দিন আলু রাখার পর অর্থাৎ রোপণের ১০০ দিন পর আলু তুলতে হবে। এতে চামড়া শক্ত হবে ও সংরক্ষণ ক্ষমতা বাড়বে।
  • ফলগাছের গোড়ায় রস কম থাকলে মাঝে মধ্যে সেচ প্রদান, পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন করা দরকার।

চৈত্র মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

চৈত্র (মধ্য মাৰ্চ মধ্য-এপ্রিল):

  • গ্রীষ্মকালীন বেগুন, টমেটো, মরিচের বীজবপন বা চারা রোপণ করা দরকার।
  • নাবী জাতের বীজতলা তৈরি ও বীজবপন করতে হবে।
  • যে সব সবজির চারা তৈরি হয়েছে সেগুলো মূল জমিতে রোপণ করতে হবে।
  • সবজি ক্ষেতের আগাছা দমন, সেচ ও সার প্রয়োগ, কুমড়া জাতীয় সবজির পোকামাকড় ও রোগবালাই দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
  • নাবী রবি সবজি উঠানো, বীজ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করতে হবে।
  • মাটিতে রসের ঘাটতি হলে ফলের গুটি বা কড়া ঝরে যায়। তাই এ সময় প্রয়োজনীয় সেচ প্রদান, পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন করা জরুরি।

কিভাবে মৎস চাষ করবেন?

মাছ চাষ করে লাভবান হতে গেলে আপনাকে কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে, যেমন পরিকল্পনা থেকে শুরু করে বাজারজাত করা পর্যন্ত । উন্নত উপায়ে মাছ চাষ করলে চাষীদের আর্থিক লাভও ভালো হয়ে থাকে। মাছ চাষ শুরু করার আগে দরকার সঠিক পরিকল্পনার। যেমন, কোন জাতের মাছ চাষ করবেন, কতদিন মেয়াদে মাছ চাষকরবেন, মোট কত টাকা ব্যয় হতে পারে ইত্যাদি | এই নিবন্ধে মাছ চাষ (Fish cultivation) সম্পর্কে বিস্তর আলোচনা করা হলো;

পুকুর নির্বাচন

যখন চাষ শুরু করবেন তার আগে অবশ্যই সঠিক নিয়মে পুকুর প্রস্তুত করে নেবেন। প্রথমেই বিজ্ঞান ও পরিবেশ সম্মত ভাবে পুকুর তৈরি করা হলে মাছ চাষের প্রস্তুতির এক তৃতীয়াংশ কাজ সম্পন্ন করা হয়ে যাবে সেগুলো হলো-

১) ভালোভাবে পুকুর শুকিয়ে নেওয়া

২) রাক্ষুসে মাছ নিধন করা

৩) নিরাপদ জল সরবরাহ করা

৪) পুকুরে চুন/জিওলাইট প্রয়োগ করা

৫) জলে প্রকৃতিক খাবার জম্মানোর ব্যবস্থা নেওয়া

৬) পুকুরে জলের জোগান ও নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখা

এসব ক্ষেত্রে অবহেলা করা হলে পরবর্তীতে নানান ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখিন হতে হয়।

পোনা পরিবহন:

মানসম্পন্ন পোনা সংগ্রহ ও সঠিক নিয়মে পরিবহন করার পর যথাযথভাবে পুকুরে পোনা ছাড়তে হবে। কেননা অনেক সময়ই পরিবহন জনিত ত্রুটির কারণে ও পরিবহনের আগে  অনভিজ্ঞ এবং অদক্ষ হ্যাচারি টেকনিশিয়ানরা সঠিক নিয়মে টেকসই করে না বলে পোনা ব্যপক হারে মারা যায়। তাৎক্ষনিক ভাবে অনেক সময় মারা নাগেলেও পোনা এতই দুর্বল থাকে যে দু-এক দিনের মধ্যে অনেক পোনা মারা যায়। এবিষয়টি অনেক সময় চাষী বুঝতে পারেনা আর সেজন্য অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে। আর এ কারনেই পোনা পরিবহন ও পোনা ছাড়ার ক্ষেত্রে যথেষ্ট দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে। এ ব্যাপারে একজন অভিজ্ঞ মৎস্য চাষী/কর্মকর্তার পরামর্শ নিতে হবে। তাছাড়া অভিজ্ঞ মাছ চাষীদের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।

খাদ্য

সঠিকভাবে খাবার প্রদান করা লাভজনক মাছ চাষের জন্য অন্যতম প্রধান শর্ত। খাদ্য সরবরাহে ৭০% এর বেশি খরচ হয়ে থাকে মাছ চাষে। অভিজ্ঞ মাছ চাষীরা নিজেরা খাবার তৈরি করে মাছকে দিয়ে থাকেন অন্য দিকে বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির খাবার পাওয়া যায়। মাছকে খাবার যে উৎস থেকে সরবরাহ করেন না কেন তা অবশ্যই গুনগত মানসম্পন্ন হতে হবে। খাবার সঠিক পুষ্টিমান সম্পন্ন এবং মাছের বয়স ও আকার অনুযায়ী সরবরাহ করতে হবে তা নাহলে একজন মৎস চাষী ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারেন।

মিশ্রচাষ পদ্ধতি

মিশ্রচাষ বলতে একই সাথে অনেক জাতের মাছ চাষ করাকে বুঝানো হয়ে থাকে। মিশ্রচাষের ক্ষেত্রেও কিছু  নিয়ম কানুন রয়েছে। পুকুরে জলের স্তরকে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে । সব স্তরে একই রকমের মাছ থাকে না। আর এ কারনেই মিশ্রচাষে প্রজাতি নির্বাচনের ক্ষেত্রে উপরের স্তর, মধ্যস্তর ও নিম্নস্তরের বিষয়টি বিবেচনা করেই প্রতেকটি স্তর সঠিক ভাবে ব্যবহারের জন্য মাছের প্রজাতি নির্বাচন করতে হবে।

অনেক সময় দেখা যায় চাষীরা কোন একটি স্তরের মাছ অধিক ছাড়ে অথচ অন্য স্তরের উপযোগী মাছ ছাড়েন না, যার ফলে চাষী ভাল ফলাফল পান না । তাই প্রতিটি স্তরের ব্যবহার করার জন্য আনুপাতিক হারে মাছ ছাড়তে হবে।

যেমন নিচের স্তরের বিশেষ করে মৃগেল, মিররকার্প, কার্পিও এই ধরনের মাছ। পোনা ছাড়ার সময় পুকুরে আনুপাতিক হারেই পোনা ছাড়তে হবে। একই সাথে মৃগেল ও গলদা চিংড়ি ছাড়া যাবেনা মৃগেল ও গলদা চিংড়ি ছাড়া হলে গলদা চিংড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হবে। আবার মিশ্রচাষে রাক্ষুসে সভাবের মাছ ছাড়া যাবেনা, রাক্ষুসে মাছ ছাড়া হলে অন্য মাছ খেয়ে সাবাড় করে ফেলবে। তাই রাক্ষুসে মাছ না ছাড়াই ভালো।

Contact Details

Address

54/B, Dhalpur Lichu Bagan, Jatrabari, Dhaka-1204

Address

54/B, Dhalpur Lichu Bagan, Jatrabari, Dhaka-1204

Address

54/B, Dhalpur Lichu Bagan, Jatrabari, Dhaka-1204

Scroll to Top